অব্যয় পদ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?

অব্যয় পদ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?

বাংলা ভাষায় কোন বাক্য থেকে যে শব্দ বা পদগুলোকে বাদ দিলেও অর্থের অবস্থাতেই পরিবর্তিত হয় না সেগুলোকে অব্যয় বলে। আমাদের আজকের আলোচনায় আমরা অধ্যায় পদ সম্পর্কে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। আমাদের ভাষায় অব্যয়ের ব্যবহার এবং অব্যয়ের প্রকারভেদ সম্পর্কেও আলোচনা করব। অব্যয় পদ কাকে বলে? অব্যয় শব্দটিকে বিশ্লেষণ করলে আমরা পাবো ‘ন ব্যয় = অব্যয়’। অর্থাৎ…

মেয়েদের স্তন ঝুলে যাওয়ার ১০ টি কারণ ও এর সমাধান

মেয়েদের স্তন ঝুলে যাওয়ার ১০ টি কারণ ও এর সমাধান

স্তন ঝুলে যাওয়া একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যেখানে স্তনগুলি তাদের দৃঢ়তা হারায়। এর প্রধান কারন গুল হল বার্ধক্য, ওজন পরিবর্তন, গর্ভাবস্থা, জেনেটিক্স এবং অন্যান্য।  আমাদের আজকের আলোচনায় আমরা স্তন ঝুলে যাওয়ার দশটি কারণ বিস্তারিত আলোচনা করব এবং এর সমাধান কিভাবে করা যায় সেটি নিয়েও আলোচনা করার চেষ্টা করব। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক মেয়েদের স্তন ঝুলে…

বিড়ালের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য ।। আপনারও জানা জরুরী

বিড়ালের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য ।। আপনারও জানা জরুরী

বিড়ালের প্রধান বৈশিষ্ট্য গুলোর মধ্যে এর পরিচ্ছন্নতা,  চঞ্চলতা,  এবং শিকারি মনোভাব। এছাড়াও এর আরো অনেকগুলো বৈশিষ্ট্য রয়েছে যেগুলো তার আচার-আচরণ এবং শারীরিক গড়নের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। আমরা আমাদের আলোচনায় বাংলাদেশ এবং ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পোষা প্রাণী বিড়াল এর বৈশিষ্ট্য গুলো নিয়ে আলোচনা করব তাহলে দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক। বিড়ালের ৭ টি…

মোলারিটি কাকে বলে? মোলারিটির শর্ত কি?

মোলারিটি কাকে বলে? মোলারিটির শর্ত কি?

মোলারিটি হলো দ্রবণের ঘনত্ব, যা 1 লিটার দ্রবণে দ্রব্যের মোল সংখ্যা প্রকাশ করে। এটি তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে। মোলারিটি একক হচ্ছে mol/L বা M। মোলারিটি কাকে বলে? মোলারিটি একক কি? মোলারিটি হলো এক ধরণের ঘনত্ব মাপ, যা দ্রবণের মধ্যে দ্রব্যের মোল সংখ্যা প্রকাশ করে। এটি প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রব্যের মোল সংখ্যা বোঝায়। মোলারিটি বিশেষত নির্দিষ্ট…

তড়িৎ ঋণাত্মকতা কাকে বলে?

তড়িৎ ঋণাত্মকতা কাকে বলে?

তড়িৎ ঋণাত্মকতা হলো একটি পরমাণুর ক্ষমতা যা শেয়ারকৃত ইলেকট্রনগুলি নিজের দিকে আকর্ষণ করে। এটি পারমাণবিক সংখ্যা, ইলেকট্রনের দুরত্ব ইত্যাদির উপর নির্ভর করে। তড়িৎ ঋণাত্মকতা কাকে বলে? তড়িৎ ঋণাত্মকতা হলো একটি পরমাণুর ক্ষমতা যা শেয়ারকৃত ইলেকট্রনগুলি নিজের দিকে আকর্ষণ করে। এটি প্রতিস্থানিক বা কো-ভ্যালেন্ট বন্ধনের মধ্যে দেখা যায়। তড়িৎ ঋণাত্মকতা পারমাণবিক সংখ্যা, কেন্দ্র থেকে যোজন ইলেকট্রনের…

রসায়ন কাকে বলে? রসায়ন কত প্রকার ও কি কি?

রসায়ন কাকে বলে? রসায়ন কত প্রকার ও কি কি?

রসায়ন হলো পদার্থের উপাদান, কাঠামো, ধর্ম এবং পারস্পরিক ক্রিয়া-বিক্রিয়া নিয়ে গবেষণা করা বিজ্ঞানের একটি শাখা। এটি পরমাণু ও অণুর গঠন এবং বৈশিষ্ট্য নিয়ে কাজ করে। রসায়ন কাকে বলে? রসায়নের জনক কে? রসায়ন হলো পদার্থের উপাদান, কাঠামো, ধর্ম এবং তাদের মধ্যে ঘটতি ক্রিয়া-বিক্রিয়া সংক্রান্ত বিজ্ঞানের একটি শাখা। এটি পরমাণু, অণু, মলেকিউল এবং তাদের বৈশিষ্ট্য, আচরণ এবং…

ভৌত পরিবর্তন কাকে বলে? ভৌত পরিবর্তন ও রাসায়নিক পরিবর্তনের মধ্যে পার্থক্য

ভৌত পরিবর্তন কাকে বলে? ভৌত পরিবর্তন ও রাসায়নিক পরিবর্তনের মধ্যে পার্থক্য

ভৌত পরিবর্তন হলো এমন একটি পরিবর্তন যেখানে পদার্থের ভৌত বৈশিষ্ট্য পরিবর্তিত হয়, কিন্তু কোনো নতুন পদার্থ তৈরি হয় না। এটি পরিবর্তনীয় এবং অস্থায়ী। ভৌত পরিবর্তন কাকে বলে? ভৌত পরিবর্তন হলো এমন একটি পরিবর্তন যেখানে পদার্থের ভৌত বৈশিষ্ট্য পরিবর্তিত হয়, কিন্তু কোনো নতুন পদার্থ তৈরি হয় না। এটি অস্থায়ী এবং প্রতিবর্তনীয়। এর মানে, এই পরিবর্তন হলেও…

রক্ত কাকে বলে? রক্তের প্রকারভেদ?

রক্ত কাকে বলে? রক্তের প্রকারভেদ?

রক্ত একটি প্রোটিন-সমৃদ্ধ তরল, যা প্লাজমা নামে পরিচিত। এতে লোহিত রক্তকণিকা, শ্বেত রক্তকণিকা ও অণুচক্রিকা ভাসমান থাকে। মানব দেহের ৭-৮% ওজন হলো রক্ত। রক্ত কাকে বলে?  রক্ত একটি প্রোটিন-সমৃদ্ধ তরল দিয়ে গঠিত, যা মূলত প্লাজমা বা রক্তরস নামে পরিচিত। এতে ভাসমান অবস্থায় কোষীয় উপাদানগুলো যেমন শ্বেত রক্তকণিকা, লোহিত রক্তকণিকা, ও অণুচক্রিকা থাকে। মানব দেহের মোট…

উদ্ভিদ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি

উদ্ভিদ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি

উদ্ভিদ মাটির মধ্যে জন্মে, এক স্থানে থাকে। চলাফেরা করতে পারে না। সালোকসংশ্লেষন দ্বারা খাদ্য তৈরি করে। জীবজগতে দুই প্রধান শ্রেণী: উদ্ভিদ ও প্রাণী। উদ্ভিদ কাকে বলে?  উদ্ভিদ বলতে বোঝায় ঐ প্রাণীগুলি যেগুলি মাটি ভেদ করে উপরে উঠে, কিন্তু এক স্থান থেকে অন্য স্থানে চলাফেরা করতে পারে না। এগুলি সালোকসংশ্লেষনের মাধ্যমে শর্করা-জাতীয় খাদ্য তৈরি করে। আরও…

পরম শূন্য তাপমাত্রা কাকে বলে? পরম শূন্য তাপমাত্রা সূত্র?

পরম শূন্য তাপমাত্রা কাকে বলে? পরম শূন্য তাপমাত্রা সূত্র?

পরম শূন্য তাপমাত্রা হল শূন্য কেলভিন, যা -২৭৩.১৫°C এবং -৪৫৯.৬৭°F। এই তাপমাত্রায় পরমাণুর গতি শূন্য হয়ে যায় এবং এনট্রপি সর্বনিম্ন হয়। পরম শূন্য তাপমাত্রা কি? পরম শূন্য তাপমাত্রা এমন একটি তাপমাত্রা যেখানে একটি বস্তুর পরমাণু বা মলেকিউলের গতি একেবারে শূন্য হয়ে যায়। এটি শূন্য কেলভিন তাপমাত্রায় ঘটে, যা -273.15 ডিগ্রি সেলসিয়াস বা -459.67 ডিগ্রি ফারেনহাইটের…